Society, Language and Culture
সমাজ, ভাষা ও সংস্কৃতি

(A Multidisciplinary Peer-Reviewed Journal)
A Unit of Society, Language and Culture Trust
ISSN: 2583-0341

Third Year I Third Issue

গবেষণাপত্র | SLC Research

AN INCREDIBLE STORY OF ORGANIC FARMING – THE ULTIMATE NEED OF THE ERA

Dr. Kathakali Bandopadhyay, Dr. Ratan Kumar Samanta

The concept of bio-farming is not clear to many concerns. Many people think that traditional agriculture, sustainable agriculture etc. are bio-farming. Some people are of the idea that the use of organic manures and natural methods of plant protection instead of using synthetic fertilizers/pesticides are bio-farming. But this is not true. The bio-farming/organic farming in real sense envisages a comprehensive management approach to improve the health of underlying productivity of the soil. Earlier Lampkin mentioned that organic agriculture is a production system which avoids or largely excludes the use of synthetic compounded fertilizers, pesticides, growth regulators and livestock feed additives. It relies on crop rotation, crop residues, animal manure, legumes, green manures, off farming organic waste and aspects of biological paste control.


“হে পূর্ণ, তব চরণের কাছে” : হিমালয়ের হৃদয়-সন্ধান

শুভঙ্কর দাস

ভারতীয় সংস্কৃতির পরতে পরতে জড়িয়ে আছে নগাধিরাজ হিমালয়ের অনিবার্য উত্তরাধিকার। কাজেই বাংলা সাহিত্যে স্বাভাবিকভাবেই বিভিন্ন সংরূপে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সুতোর টানে উপস্থিত হিমালয়, বিশেষত ভ্রমণ সাহিত্যে। ভ্রমণসাহিত্য-সম্ভারের সোনালি পাতাগুলো ওল্টানোর সময় আমরা দেখি  হিমালয়ের রহস্যময়তা, দুর্গমতা আর অপার সৌন্দর্য ভিড় করে আসে স্রষ্টার কলম চুঁইয়ে। সে ক্ষেত্রে পারিপার্শ্ব সমানুপাতিক হয় না বিরাট বিস্ময়ের সামনে, কিন্তু ‘হে পূর্ণ, তব চরণের কাছে' রচনায় এই দুয়ের উপযুক্ত মেলবন্ধন ঘটাতে পেরেছেন লেখিকা নবনীতা। এই ভ্রমণপথে লেখিকার নির্দিষ্ট কোনো উদ্দেশ্য না থাকা, শেষের অংশ বাদ দিলে গাম্ভীর্য সরিয়ে রেখে রচনাকে ভারশূন্য রাখা, দৃষ্টি মেলে রাখা চলমান ঘটনাপ্রবাহে, হালকা মেজাজ এবং কাহিনি জুড়ে কৌতুকের সুগন্ধি হলুদ রেণু ছড়িয়ে চলাই মনে হয় লেখিকার সাফল্যের চালিকাশক্তি। বৈঠকি মেজাজে ও গল্পের আলস্যে নবনীতা নিজের অনুভূতিগুলি অনুপ্রবিষ্ট করেছেন পাঠকের মননে।


BOND BEYOND BARRIERS: A SOCIO-CULTURAL UNITY IN MUSIC

Dr. Udita Mitra

The present research has focussed on an understanding of how Bengali young people have negotiated with the existing every day socio-cultural set up in order to create a new genre of music namely Bangla Band. In the process they had to undergo personal struggles and hardships which had shattered them only to give a renewed sense of courage and determination to pursue their dream of creating something novel and inspirational for the future generations to come. Here, in the paper, case studies of two popular musicians namely Gautam Chattopadhyay (popularly known as Moni da) and Maqsood-ul-Haque (lovingly known as Mac) have been undertaken. The paper does not intend to be a biography of these two musicians. Rather it aims at exploring and understanding the underlying social milieu of both the countries (largely reflected through the personal experiences of both the musicians) and how their similar social experiences at the hands of the authority (state) has given birth to a different genre of music named Bangla Bands.


মহাকবি কালিদাসের সাহিত্যকীর্তিতে অভিশাপবৃত্তান্তের প্রাসঙ্গিকতা এবং তাৎপর্য : একটি আলোচনা

কুণাল চক্রবর্তী

সংস্কৃত সাহিত্যাকাশে এক উজ্জ্বল জ্যোতিষ্ক হলেন কবিকুলশিরোমনি, বাণীর বরপুত্র কালিদাস। সংস্কৃত সাহিত্য জগতে তিনি স্বীয় প্রতিভার দ্বারা বিশেষ মর্যাদার আসনে আসীন হয়ে আছেন। আজ আমরা কালিদাস বলতে শুধুমাত্র একটি ব্যক্তি বিশেষকেই বুঝি না, প্রকৃতপক্ষে প্রাচীন ভারতীয় সাহিত্যের এক সুবর্ণযুগকে বুঝি - যে যুগের সংস্কৃতির মূর্ত প্রতীক হলেন মহাকবি কালিদাস। কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে - অতীতের কোন শুভ লগ্নে, ভারতবর্ষের কোন নগরীতে এই প্রতিভাবান কবির আবির্ভাব হয়েছিল সে বিষয়ে পণ্ডিতদের মধ্যে মতভেদ বিদ্যমান। মহাকবি কালিদাসের আবির্ভাব কাল ও জন্মস্থান নিয়ে পণ্ডিতদের মধ্যে মতপার্থক্য থাকলেও মহাকবি কালিদাস তাঁর রচনা সম্ভার দ্বারা সংস্কৃত সাহিত্যে অমর হয়ে আছেন। সংস্কৃত সাহিত্যজগতে বিরাজমান অসংখ্য কবিদের মধ্যে কালিদাস যে অনন্য, তাঁর কাব্য- নাটক যে এখনও সমাদরের সঙ্গে সমগ্র বিশ্বে সমাদৃত তাঁর কারণ কেবলমাত্র বর্ণনার চাকচিক্য বা বাগ্বৈদগ্ধ্যভণিতি হতে পারে না। বিশেষতঃ শাশ্বত মূল্যবোধের বিকাশ লক্ষ্য করেই মহাকবি রচনা সম্ভার নিয়ে সামাজিকবর্গের উচ্ছ্বাস এবং অকপট প্রশংসা। দুটি মহাকাব্য, তিনটি নাটক ও একটি গীতিকাব্য কালিদাসের রচনা রূপে বহুজন স্বীকৃত এবং বহুল পরিচিত। কিন্তু তাঁর গ্রন্থসমূহ গুলিকে লক্ষ্য করলেই দেখা যাবে যে প্রত্যেক রচনার মধ্যে একটি করে অভিশাপ বৃত্তান্তের উল্লেখ রয়েছে। তিনি তাঁর রচনায় শাপগ্রস্তের শাপমুক্তি ঘটিয়েছেন- যে শাপ তাতে বর্তে ছিল পাপের কারণে, সেই অভিশাপকে দূরীভূত করে কবি আনন্দ লাভ করেছেন। তাই শাপ কালিদাসের কাব্যে শাপ নয়, এক প্রকার আশীর্বাদ স্বরূপ। আমি আমার এই প্রবন্ধপত্রে কালিদাস বিরচিত সাহিত্যে যে সমস্ত অভিশাপ বৃত্তান্তের উল্লেখ রয়েছে তার প্রাসঙ্গিকতা এবং এই অভিশাপের তাৎপর্য কি তা তুলে ধরার চেষ্টা করছি।


স্বাধীন ভারতে খেলাধূলায় মেয়েরা: বিষয় ব্যাডমিন্টন

অসীম বিশ্বাস

ভারতবর্ষে বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলা প্রচলিত আছে সুদীর্ঘ কাল ধরে। এখানে খেলা বলতে বোঝায় জনজাতীয় বিভিন্ন খেলা থেকে শুরু করে মূল ধারার বিভিন্ন খেলাধুলা যেমন ক্রিকেট, ব্যাডমিন্টন, ফুটবল, দাবা ইত্যাদি। ভারতের সংস্কৃতি, মানুষ এবং জনজাতিগুলির ভিন্নতা, উপনিবেশিক উত্তরাধিকারের প্রভাব দেশের বিভিন্ন ধরনের ক্রীড়া শাখায় প্রতিফলিত হয়। ভারতের খেলাধুলার ইতিহাসের ইতিহাস অতি প্রাচীন। প্রাচীন ভারতে শারীরিক সংস্কৃতি ধর্মীয় অধিকার দ্বারা চালিত হত। অথর্ববেঁধে উল্লেখ আছে, “কর্তব্য আমার ডান হাতে এবং আমার বামে বিজয়ের ফল”। ভারতবর্ষে প্রচলিত বিভিন্ন খেলাধুলার মধ্যে একটি অন্যতম উল্লেখযোগ্য আধুনিক খেলা হল ব্যাডমিন্টন খেলা। এই খেলাটি ইংল্যান্ডে পরিচিত একটি পুরনো বাচ্চাদের খেলা। তা থেকে ধীরে ধীরে বিকশিত হয়েছে ব্যাটেলডোর শাটলকক। ভারতের জনপ্রিয় একটি খেলা এটি। ব্যাটলডোরটি ছিল একটি প্যাডেল এবং শাটলকক একটি ছোট পালক যুক্ত কর্ক। এখন সাধারণভাবে এটি “পাখি” নামে পরিচিত। আর এই বিষয়কে কেন্দ্র করেই ব্যাডমিন্টনের সূচনা হয়েছিল ভারতে। পুণায় ব্রিটিশ সেনাশিবিরে এই খেলা প্রথম শুরু হয়েছিল। তখন এর নাম ছিল “পূণা”। বর্তমানে এই খেলা ব্যাডমিন্টন নামে পরিচিত। ভারতে এ খেলা যথেষ্ট জনপ্রিয়। এই খেলায় বিভিন্ন ইভেন্টে পুরুষ এবং মহিলা উল্লেখযোগ্য ভাবে প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হয়। পুরুষদের পাশাপাশি ভারতীয় মহিলা ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় বা তারকারা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে আসছে। আমি আমার গবেষণা নিবন্ধে স্বাধীনতার পরবর্তীকালে ব্যাডমিন্টন খেলায় ভারতের মেয়েদের গুরুত্বপূর্ণ অবদান সম্পর্কে আলোকপাত করার চেষ্টা করেছি।


INTER-DISTRICT DIFFERENTIALS AND INEQUALITY IN INFANT MORTALITY IN INDIA

Malay Das

This paper examined the inter-district differentials and inequality in infant mortality rate (IMR) in India. For this purpose, the paper used the data from second and third rounds of District Level Household Survey (DLHS) and 61st round of National Sample Survey (NSS) The IMR for each district of India has been estimated by pooling birth history data from DLHS-2 and DLHS-3. The economic differentials and inequality in IMR has been assessed with respect to monthly per capita consumption expenditure (MPCE) class. The MPCE for each district has been estimated using household consumption expenditure data from 61st round of NSS. The Lorenz curve was used to examine the extent of inequality in IMR. Major findings indicate that out of 587 districts, 24.9% districts had IMR of above 60, 53.5% districts had IMR in the range of 30-60 and 21.6 percent districts had IMR of below 30. In the low MPCE class, about half of the districts (49%) had IMR of above 60 and only 5% districts had IMR of below 30 whereas in the high MPCE class, 16% districts had IMR of above 60 and 48% districts had IMR of below 30. The degree of inequality in infant mortality was higher among economically backward districts compared to that among economically well-off districts in India. 


SAGA OF A LOST RIVER IN THE HEART OF THE CITY

Dr. Mahua Bardhan

Kolkata has a hidden history of the old stream of Ganges known as Adi Ganga which used to flow from the present Tollygunge area up to the south following the current metro rail line. It was the main flog of river Hooghly in between 15th to 17th century. In the course of time there was a shift of the channel and with negligence, pollution and different Anthropogenic activities it was dried up up gradually. The study tries to explore the historical- environmental and social significance of the old channel of the Ganga, its contribution in the life of the people in Calcutta and the causes of its death. The study also focuses on the resume plans taken by the authority to revive the surrounding landscape and to regenerate the cultural history in the City.